তারপর উভয়ে ঊধ্বশ্বাসে দৌড় দিলাম আমরা ইউনিভার্সিটি দিক্ েসে রাতে তপুর মা এস গড়াগড়ি দিয়ে কেঁদেছিলেন এখানে। রেণুর এসছিলো, পলকহীন চোখজোড়া দিয়ে অশ্রুয় ফোয়ারা নেমেছিল তার। কিন্তু আমাদের দিকে একবারও তাকায়নি সে।একটা কথাও আমাদের সাথে বলেননি রেণু।  রাহাত শুধু আমার কানে দেখে তো, পাশাপাশি ছিলাম আমরা। অথচ আমাদের কিছু অবাক কান্ড দেখ তো, পাশাপাশি ছিলাম আমরা। অথচ আমাদের কিছু হলো না, গুরি লাগলো কিনা তপুর কপালে । কী অবাক কান্ড দেখ তো।

অনুচ্ছেদদের অন্তর্গত ফিসফিস শব্দটি হলো-

Created: 2 years ago | Updated: 2 years ago

শব্দ :

অর্থ হলো শব্দের প্রাণ। এক বা তার অধিক ধ্বনির সমন্বয়ে যদি কোনো নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ পায় তবে তাকে শব্দ বলে।

শব্দের উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়: ক্+অ+ল+অ+ম্ = ধ্বনি। এ ধ্বনি পাঁচটির মিলিত রূপ হলো 'কলম'। 'কলম' এমন একটি বস্তুকে বোঝাচ্ছে, যা দিয়ে লেখা যায়। 'কলম'- 'ক', 'ল', 'ম' ধ্বনিসমষ্টির মিলিত রূপ, যা অর্থপূর্ণ। সুতরাং 'কলম' একটি শব্দ।

এ রকম : আমি, বাজার, যাই ইত্যাদিও শব্দ। এগুলোর আলাদা আলাদা অর্থ আছে। কিন্তু এ রকম আলাদা আলাদা শব্দ মনের ভাব সম্পূর্ণ প্রকাশ করতে পারে না। তাই অর্থপূর্ণ শব্দ জুড়ে জুড়ে মানুষ তার মনের ভাব সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করে থাকে।

যেমন - "আমি বাজারে যাই।" এটি একটি বাক্য। এখানে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণ প্রকাশ পেয়েছে

অন্য একটি উদাহরণ হিসেবে বললে বাক্যের মধ্যে কতকগুলি শব্দ থাকে। যেমন - 'গাছে অনেক ফুল ফুটেছে'; এখানে- গাছে , অনেক, ফুল ও ফুটেছে , এখানে এই চারটি শব্দ।

বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে শব্দের শ্রেণিবিভাগ হতে পারে।

১. গঠনমূলক শ্রেণিবিভাগ : (ক) মৌলিক ও (খ) সাধিত

২. অর্থমূলক শ্রেণিবিভাগ : (ক) যৌগিক, (খ) রূঢ়ি এবং (গ) যোগরূঢ়

৩. উৎসমূলক শ্রেণিবিভাগ : (ক) তৎসম, (খ) অর্ধ-তৎসম (গ) তদ্ভব (ঘ) দেশি ও (ঙ) বিদেশি ।

Content added By
Content updated By

Related Question

View More